cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
গাড়ি চালিয়ে জীবিকা নির্বাহ করেন নাজিম। করেছেন বিয়েও। কিছুদিন হলো তাকে গাড়ি চালাতে দিচ্ছেন না কেউ। নাজিম একজন মা’দকসেবী বলে অ’ভিযোগ মালিকদের। মা-বাবারও একই অ’ভিযোগ। ছে’লের ভ’য়ে বাড়ি ছেড়েছেন তারা। থাকেন আশ্রয়ণ প্রকল্পে।
টাকা না থাকায় মা’দক সেবন করতে পারছিলেন না নাজিম। তাই ‘মা’দকের টাকা’ জোগাড় করতে ঘরের টিন খুলে বিক্রি করেছেন তিনি। এ নিয়ে এলাকায় চলছে নানা আলোচনা-সমালোচনা। এখন ঘরের খুঁটি বিক্রির চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন বলে অ’ভিযোগ প্রতিবেশীদের।
নাজিমের বাড়ি টাঙ্গাইলের মির্জা’পুর পৌরসভা’র ৬ নম্বর ওয়ার্ডের বাইমহাটি গ্রামে। তার বাবার নাম আবু সাইদ কুলু। সোমবার সকালে সরেজমিনে গিয়ে এসব অ’ভিযোগের সত্যতা মেলে।
বাবা আবু সাইদ কুলুর দাবি, প্রায় এক লাখ টাকা খরচ করে রঙিন টিন দিয়ে ঘর নির্মাণ করেন। মা’দকের টাকার জন্য নাজিম নিয়মিত তাদের ওপর অ’ত্যাচার-নি’র্যা’তন চালানো শুরু করে। টাকা না দিলে বিভিন্নভাবে হ’ত্যার হু’মকি দেয়। এর মধ্যে সরকার থেকে দেওহাটা আশ্রয়ণ প্রকল্পে জমিসহ ঘর দিলে তিনি স্ত্রী’ সন্তানদের নিয়ে সেখানে চলে যান। নাজিম স্ত্রী’কে নিয়ে এ বাড়িতেই থাকে। গাড়ি চালাতে না পেরে মা’দকের টাকা জোগাড় করতে ঘরের বেড়ার টিন খুলে বিক্রি করতে শুরু করে। দু-একটা করে টিন খুলে বিক্রি করতে থাকে। তিন মাসের মধ্যে ঘরের সব টিন বিক্রি করে দিয়েছে।
নাজিমের চাচা আমজাদ হোসেন বলেন, ঘরটি ৩৫ হাজার টাকা দাম হয়েছিল। কিন্তু ওর মা বিক্রি করেননি। প্রতিদিন ১-২ ফাইল করে টিন খুলে বিক্রি করতে করতে সব টিন বিক্রি শেষ। নাজিম ও তার স্ত্রী’ একসঙ্গে মা’দক সেবন করে বলে অ’ভিযোগ করেন তিনি।
একই অ’ভিযযোগ নাজিমের বড় ভাই সাইফুলেরও। তার ঘরের টিনও খুলে বিক্রি করে দিয়েছে বলে অ’ভিযোগ তার। প্রতিবাদ করলে হ’ত্যার হু’মকি দেয় বলে দাবি সাইফুলের।
নাজিমের স্ত্রী’ নিজের মা’দক সেবনের বিষয়টি অস্বীকার করেন। তবে স্বামী নাজিম গাঁজা সেবন করে বলে তিনি জানতে পেরেছেন।
অ’ভিযু’ক্ত নাজিম বলেন, তিন ভাইকে অটোরিকশা কিনে দিয়েছেন বাবা-মা। আমাকেও একটা অটোরিকশা কিনে দিতে বলেছিলাম। ঘরটি বিক্রি করে একটি অটোরিকশা কিনে দিতে বলেছিলাম। বাবা-মা রাজি হননি। টাকার প্রয়োজন হওয়ায় টিন খুলে বিক্রি করেছি।
অ’ভিযোগ পেলে আনি ব্যবস্থা নেবেন বলে জানিয়েছেন মির্জা’পুর থা’নার ওসি শেখ রিজাউল হক।
উপজে’লা সহকারি কমিশনার (ভূমি) মো. জোবায়ের হোসেন বলেন, মা’দক সেবনের প্রমাণ পেলে ভ্রাম্যমাণ আ’দালতের মধ্যমে তাকে শা’স্তি দেওয়া হবে।